সাতদিন, সবার সাতদিন। যা এখনো পূর্ণাঙ্গ রূপ নেয় নি। পরীক্ষামূলক ভাবে প্রস্তুতি চলছে। আমরা নির্মাণাধীন অবস্থায় আমাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করছি। ভুল-ভ্রান্তিগুলো ঠিকঠাক করে, আলোচনা-পর্যালোচনা করে পরীক্ষামূলক থেকে শীর্ঘই সাতদিন চূড়ান্ত ভাবে আত্মপ্রকাশ করবে। ইতোমধ্যে আমরা প্রচুর সাড়া পেয়েছি। সেজন্য লেখক-পাঠক এবং আগ্রহী বন্ধুদের কাছে সাতদিন আন্তরিক ভাবে কৃতজ্ঞ। আপনাদের সহযোগিতাই আমাদের পাথেয়।
প্রাক প্রকাশ প্রস্তুতিতে প্রবল প্রতিশ্রুতি ! অপেক্ষায় থাকলাম, অনন্ত শুভ কামনায় ।
উত্তরমুছুনদুলাল ভাই, ভাল উদ্যোগ......অব্যাহত প্রকাশনা কামনা করি...
উত্তরমুছুনসুন্দর আয়োজন
উত্তরমুছুনসুন্দর আয়োজন এবং সুন্দরের অপেক্ষায় থাকলাম
উত্তরমুছুননান্দনিক ুউদ্যোগ!
উত্তরমুছুননান্দনিক উদ্যোগ! শুভ কামনা নিরন্তর!
উত্তরমুছুনদুলালভাই,
উত্তরমুছুনকথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের স্বাক্ষরিত অই চিঠিটা আমিই বয়ে নিয়ে গিয়েছিলাম। একই সঙ্গে সিদ্ধান্ত হয়েছিল আবদুল হকের জীবনী লিখবেন আহমাদ মাযহার, কায়েস আহমেদের জীবনী লিখবেন সুশান্ত মজুমদার, নাসিমা সুলতানার জীবনী লিখবেন সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল আর রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহর জীবনী লিখবে তপন বাগচী। সে ১৯৯৭ সালের কথা। ১৯৯৮ সালে আবদুল হক আর রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহর জীবনী বেরিয়ে গেছে। কিন্তু নাসিমা সুলতানা আর কায়েস আহমদের জীবনীর পাণ্ডুলিপি এখনো জমা পড়েনি। নাসিমা সুলতানার জীবনী লেখার জন্য দুলালভাইয়ের নামের প্রস্তাবটা আমিই দিয়েছিলেন বাংলা একাডেমির গবেষণা উপবিভাগের তৎকালীন উপপরিচালক ড. সুকুমার বিশ্বাসের কাছে। দুলালভাই পাণ্ডুলিপি না দেওয়ায় সুকুমার বিশ্বাস আমাকে বলেছেন, কবিতা লেখা আর কবির জীবনী লেখা এক কথা নয়। আমি নিজের লজ্জা লুকানোর জন্য অনেকবার দুলালভাইকে তাগিদ দিয়েছি। দুলালভাই প্রতিবারই আশ্বাস দিয়েছেন। দেখতে দেখতে প্রায় দুইটি দশক চলে গেলে। আমি এখনো বিশ্বাস করি, দুলালভাই জীবনীটি লিখবেন। টুটুলভাই যাওয়ার পরে মনে হলো, দুলালভাই এবার লিখবেন। অন্তত টুটুলভাইয়ের কথা বলার জন্যও দুলালভাই লিখতেন। এক গ্রন্থে ধরা থাক, নাসিমা সুলতানা আর আহসানুল হাকিমের জীবনী। দুজনের আত্মা শান্তি পাক!