
পৃষ্ঠাসমূহ
- হোম
- সংস্কৃতি/ক্রিড়া
- সাহিত্য সংবাদ
- লেখালেখি
- প্রচ্ছদ
- প্রবন্ধ-নিবন্ধ
- কবিতা
- গল্প
- পুনঃপ্রকাশ
- স্বদেশ
- বিজ্ঞান/প্রযুক্তি
- গ্রন্থ কথা
- নির্বাচিত স্ট্যাটাস
- প্রবাস
- বিচিত্রা
- ভ্রমণ
- সাক্ষাৎকার
- অপ্রকাশিত
- আত্মকথন/ স্মৃতিকথা
- অনুবাদ
- ছবিঘর
- বিদেশ/ কানাডার খবর
- মুখোমুখি
- বিশেষ সংখ্যা> অল কান্ট্রিস অফ দ্য ওয়ার্ল্ড এক্সেপ্...
- সম্পাদকের কলাম
- প্রতিদিন / সুসংবাদ
প্রচ্ছদ

এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
প্রাক প্রকাশ প্রস্তুতিতে প্রবল প্রতিশ্রুতি ! অপেক্ষায় থাকলাম, অনন্ত শুভ কামনায় ।
উত্তরমুছুনদুলাল ভাই, ভাল উদ্যোগ......অব্যাহত প্রকাশনা কামনা করি...
উত্তরমুছুনসুন্দর আয়োজন
উত্তরমুছুনসুন্দর আয়োজন এবং সুন্দরের অপেক্ষায় থাকলাম
উত্তরমুছুননান্দনিক ুউদ্যোগ!
উত্তরমুছুননান্দনিক উদ্যোগ! শুভ কামনা নিরন্তর!
উত্তরমুছুনদুলালভাই,
উত্তরমুছুনকথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের স্বাক্ষরিত অই চিঠিটা আমিই বয়ে নিয়ে গিয়েছিলাম। একই সঙ্গে সিদ্ধান্ত হয়েছিল আবদুল হকের জীবনী লিখবেন আহমাদ মাযহার, কায়েস আহমেদের জীবনী লিখবেন সুশান্ত মজুমদার, নাসিমা সুলতানার জীবনী লিখবেন সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল আর রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহর জীবনী লিখবে তপন বাগচী। সে ১৯৯৭ সালের কথা। ১৯৯৮ সালে আবদুল হক আর রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহর জীবনী বেরিয়ে গেছে। কিন্তু নাসিমা সুলতানা আর কায়েস আহমদের জীবনীর পাণ্ডুলিপি এখনো জমা পড়েনি। নাসিমা সুলতানার জীবনী লেখার জন্য দুলালভাইয়ের নামের প্রস্তাবটা আমিই দিয়েছিলেন বাংলা একাডেমির গবেষণা উপবিভাগের তৎকালীন উপপরিচালক ড. সুকুমার বিশ্বাসের কাছে। দুলালভাই পাণ্ডুলিপি না দেওয়ায় সুকুমার বিশ্বাস আমাকে বলেছেন, কবিতা লেখা আর কবির জীবনী লেখা এক কথা নয়। আমি নিজের লজ্জা লুকানোর জন্য অনেকবার দুলালভাইকে তাগিদ দিয়েছি। দুলালভাই প্রতিবারই আশ্বাস দিয়েছেন। দেখতে দেখতে প্রায় দুইটি দশক চলে গেলে। আমি এখনো বিশ্বাস করি, দুলালভাই জীবনীটি লিখবেন। টুটুলভাই যাওয়ার পরে মনে হলো, দুলালভাই এবার লিখবেন। অন্তত টুটুলভাইয়ের কথা বলার জন্যও দুলালভাই লিখতেন। এক গ্রন্থে ধরা থাক, নাসিমা সুলতানা আর আহসানুল হাকিমের জীবনী। দুজনের আত্মা শান্তি পাক!